• Home
  • Who Am I ?

Writing From The Street ( রাস্তা থেকে বলছি )

Just another WordPress.com weblog

Feeds:
Posts
Comments
« কিছু স্মৃতি
আবাসন সমস্যা »

কৃষি সাংবাদিকতা

May 30, 2009 by writerershad


আমাদের এই উপমহাদেশে কৃষি দৈনিক কোথায় কটি আছে সঠিক জানিনা।
শুনেছি জাপানে একটি কৃষি দৈনিক আছে। খুবই শক্তিশালী বড় কাগজ।
ঢাকায় একটি মৃতপ্রায় কৃষি কাগজ আছে। নাম দৈনিক ফসল।
১৯৬৫ সালের ১৭ই মার্চ ফেণী থেকে সাপ্তাহিক ফসল আমি প্রকাশ করি কৃষকদের অধিকার গুলো জনসাধারনকে জানাবার জন্যে। তখন কাগজটি ছিল কৃষক আন্দোলনের। এর আগে আমি পাকিস্তান অবজারভার ও সংবাদে পাঁচ বছর কাজ করেছি। আমি ছিলাম মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানীর একজন ভক্ত। তাঁর সাথে তখন আমার নিয়মিত দেখা হতো। সরকার মনে করতো আমি একজন বামপন্থী। তাই গোয়েন্দারা আমার পিছনে লেগে থাকতো। কৃষক শ্রমিকদের কতা বললেই সরকার মনে করতো সরকার বিরোধী। আমি মাওলানা সাহেবের কাছে প্রথম শুনি হজরত আবু জর গিফারীর (রা) কথা। গিফারী সাহেব ধনের সম বন্টন ও সম অধিকারের কথা বলতেন। মাওলানা সাহেব ইসলামী সমাজতন্ত্রের কথা বলতেন। সমাজের সকল আলেমই তখন এবং এখনও পুঁজি বাদের পক্ষে ছিলেন। কিন্তু ইসলাম কখনই পুঁজিবাদে বিশ্বাস করেনা।সরকার ও আলেম সমাজ মাওলানা সাহেবকে কমিউনিষ্ট মনে করতেন। মাওলানা সাহেবকে পূর্র বাংলা থেকে বহিষ্কার করে আসামে নির্বাসন করেন। বাংলার জমিদার ও ক্ষমতাবান লোকেরা সব সময় কৃষক বিরোধী ছিলেন। সত্যিকার অর্থে তাঁরা ছিলেন শোষক।
কৃষকদের অবস্থা এখনকার তুলানায় অতীতে অনেক খারাপ ছিল। এখনও
কৃষকদের অবস্থা তেমন ভালো বলা যায়না। আমাদের দেশে কৃষকরা সংগঠিত
নয়। কৃষকদের নামে যারা রাজনীতি করেন তাদের সংগঠণও তেমন শক্তিশালী
নয়। তারা আসলে বিভ্রান্ত, কৃষকদের সংগঠিত করে রাস্ট্র বা সরকারের
উপর তেমন প্রভাব বা প্রেসার তৈরী করতে পারেনি। প্রেসিডেন্ট জিয়ার আমলে আজিজুল হক সাহেব যখন কৃষি উপদেস্টা ছিলেন তখন সাপ্তাহিক ফসলকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছিলেন। আমলাদের জন্যে তা সমভব হয়নি। আমলারা জানতে চেয়েছিলেন ‘ ফসল কৃষকের কাগজ না কৃষির কাগজ’। কৃষি মন্ত্রণালয় নাকি গ্রো মোর ফুড বা অধিক খাদ্য উত্‍পাদনের নীতিতে বিশ্বাস করে। ফলে সে সময়ে আমি সরকারের কোন সহযোগিতা গ্রহণ করিনি। ১৯৭০ সালে পূর্ব পাকিস্তানে খাদ্য উত্‍পাদন ছিল ৯০ লাখ টন। ২০/৩০ লাখ টন খাদ্য ঘাটতি ছিল। ঘাটতি পুরো খাদ্যটাই বিদেশ থেকে আমদানী করতে হতো। তখন উদ্বৃত্ব খাদ্যের দেশ গুলো পূর্ব বাংলা বা পাকিস্তানের রাজনীতিতে ছড়ি ঘোরাতো। এখন দেশের খাদ্য উত্‍পাদন হচ্ছে তিন কোটি বিশ লাখ টন। জনসংখ্যা হয়ে গেছে দ্বিগুণের চেয়ে বেশী। কিন্তু কৃষকদের কি উন্নতি হয়েছে পাঠকরা নিজেরা চিন্তা করুন। কৃষি সাংবাদিকতার তকমা পেয়েছেন শাইখ সিরাজ। তিনি উন্নয়ন সাংবাদিকতার জন্যে নানা রকম পুরুষ্কার পেয়েছেন। তিনি নাকি নোবেল পুরুষ্কার পাওয়ার কথা ভাবছেন। উন্নয়ন সাংবাদিকতা মানে গ্রো মোর ফুড বা অধিক উত্‍পাদন। শাইখ সিরাজ সাহেব এ কাজটি করেছেন। তিনি সম্মানিতও হয়েছেন। প্রশ্ন হলো ২০১৫ সালে কৃষকদের অবস্থা কি? কৃষি সাংবাদিকগণ বুকে হাত দিয়ে বলুন কৃষকদের বর্তমান অবস্থা কি? অনেক কৃষক সব কিছু হারিয়ে শহুরে মিন্তি হয়ে গেছেন। মগবাজারের ওখানে দেখবেন অতি ভোরে কিছু মানুষ দাঁড়িয়ে থাকেন কোদাল ও ওঁড়া নিয়ে দিন ঠিকা কাজের জন্যে। কাজ পেলে সেদিন খাওয়া চলে,না হয় পানি খেয়ে থাকতে হয়।
গ্রামে এখনও কিছু কৃষক আছেন যাঁরা কৃষকের মর্যাদা হারিয়ে কৃষি শ্রমিক হয়েছেন। ছেলে মেয়েদের পড়ালেখা করাতে পারেন না। মেয়ের বিয়ে দিলে সে বিয়ে ভেংগে যায় যৌতুকের জন্যে। অনেক মেয়ে যৌতুকের কারণে অত্যাচারিত হয়ে দুনিয়া ত্যাগ করে শান্তির দেশে চলে যায়। কৃষক আজও তাঁর উত্‍পাদিত পণ্যের দাম পায়না। এ অবস্থা পাকিস্তান আমলেও ছিল। কৃষক পাটের দাম ১০০ টাকা চাইলে মিলওয়ালারা বলতেন তিরিশ টাকা। সরকার নিজে পাট কিনলেও কৃষকরা সঠিক দাম পেতেন না। কারণ, সরকারী আমলারা ঘুষ না দিলে পাট কিনতোনা। এভাবেই আমরা আন্তর্জাতিক পাটের বাজার হারিয়েছি। ভারতে পাটশিল্প অনেক বেশী বিকশিত হয়েছে।

আমাদের কৃষি বিষয়ক সাংবাদিকতার আরও করুণ অবস্থা। কৃষি সাংবাদিকদের কোনো
সংগঠণ আছে কিনা আমার জানে নেই। আন্তর্জাতিক কৃষি সাংবাদিকদের একটি শক্তিশালী সংগঠন আছে। এর নাম ইফাজ। প্রতি বছর এর সম্মেলন হয়। বাংলাদেশ থেকে কেউ যায়না।তবে কৃষি বিষয়ক শিল্পকারখানা গড়তে
শুরু করেছে। এখন আশা করা যায় কৃষি সাংবাদিকদের একটা সংগঠণ গড়ে
উঠবে। তবে সাংবাদিকরা সুবিধা না পেলে কোন সংগঠন করতে আগ্রহী হন না। কিছু সাংবাদিক আছেন যাঁরা বিদেশী কোম্পানীর অনকম্পায় কিছু কাজ করেন। সেখানে কৃষকদের জীবন যাপন নিয়ে কোন কথা হয়না।আমাদের সাংবাদিকরা সুযোতবুও আমার আশংকা শুধু কৃষকদের কথা, কৃষক স্বার্থের কথা বলার জন্যে
সাংবাদিকরা এগিয়ে আসবেন কিনা । ইতোমধ্যে সাংবাদিকদের নানা ফোরাম
গড়ে উঠেছে। কিন্তু কৃষক/কৃষি বিষয়ক সাংবাদিকদের কোন ফোরাম গড়ে উঠেনি।
আমার আস্থা ছিলো পিআইবি প্রতি বছর কৃষি সাংবাদিকতা বিষয়ক ট্রেনিং কোর্স
অর্গেনাইজ করবে। এ ধরনের ট্রেনিংয়ের অবশ্যই প্রয়োজন আছে।
কৃষি বিষয়ে বিশেষ ভাবে কিছু সাংবাদিক যে রিপোর্টিং একেবারেই করেন না তা
ঠিক বলা যাবেনা। তবে তা কোনো কৃষি বিজ্ঞানীর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের
উপর ভিত্তি করে।
মাটি ও মানুষ  সম্পর্কে কৃষি রিপোর্টারদের তেমন কোন জ্ঞান নাই বললেই চলে।
আমাদের কাগজ গুলোতে কৃষি বিষয়ক সংবাদের পরিমান শতকরা এক ভাগেরও
কম। এ বিষয়ে পিআইবির একটা জরীপ চালানো দরকার। অথবা এ কাজটা
যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ও করতে পারে।
প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি বিষয়ক সাংবাদিকতায় তিনশ নাম্বারের একটা কোর্স
থাকা অপরিহার্য। এতে কৃষি উত্পাদন,বাজারজাতকরন,রফতানী ,প্রাইসিং,গুদামজাত
করন সার, অধিক উত্পাদন সমস্যা পড়ানো হবে।
কৃষকদের ক্রয় ক্ষমতা নাই বলেই ১৪ কোটি লোকের ভিতর দু কোটি লোকও
সাবান,টুথপেস্ট,ব্রাশ ব্যবহার করেনা। তাদের ভাল জামা কাপড় নেই লেখাপড়া ফ্রি হওয়া স্বত্তেও মা বাপ সন্তানদের
স্কুলে পাঠাতে চায়না। কারন মা বাপ মনে করেন লেখাপড়া শিখে কি হবে। আমরাতো
গরীবই থেকে যাবো।
দৈনিক কাগজ গুলোতে প্রতিদিন প্রথম পাতায় কম পক্ষে তিনটি খবর থাকা দরকার।
এছাড়া প্রত্যেক কাগজেই একটি কৃষি ডেস্ক থাকা দরকার।
সম্প্রতি দেশের উত্তরান্চ্ল থেকে খবর আসছে অনেক এলাকায় কৃষকরা ধানের
চাষ করছেনা। কারণ এখন ধান চাষ আর লাভজনক নয়। এটাই অর্থনীতি শাস্রের
নিয়ম। যেখানে লাভ সেখানে সবাই যাবে। জোর জবরদস্তির কোন অবকাশ নেই।
আমি সেদিক থেকে আমাদের কৃষকরা অনেক হুঁশিয়ার। প্রশংসার দাবীদার।
চালের দিকে এখনও সরকারের খেয়াল অনেক বেশী। বিপদ মোকাবিলা করার জন্যে
বড় বড় গুদাম বানিয়ে রেখেছে। বাজারে চালের দাম বাড়লেই সরকার খোলা
বাজারে কম দামে চাল ছাড়বে। এর ফল যে সরকার পায়না তা নয়।
কিন্তু অন্যান্য পণ্যের বাজারের দিকে কে খোয়াল রাখবে। মফস্বল বা গ্রামবাংলায়
আমাদের যে সংবাদদাতারা রয়েছেন তারা এব্যাপারে উদাসীন। যে কোন ফলনের
দাম বাড়লেই সাংবাদিক,মধ্যবিত্ত, রাজনীতিবিদ বুদ্ধিজীবিরা চিত্কার শুরু করে
দেয়। একটি টেলিভিশনের বা যে কোন ইলেকট্রনিকসের দাম বাড়লে এরা দেশটাকে
মাথায় তোলেনা। কৃষককে ঠকিয়ে খাওয়া আমাদের মধ্যবিত্তের বহুদিনের অভ্যাস।
এমন কি দেশের অর্থনীতিবিদরাও এ ব্যাপারে বেশ নীরব। কারন তারাও
মধ্যবিত্তের প্রতিনিধি। কৃষক ও কৃষকদের সমস্যা নিয়ে এরা বড় বড় শাস্রীয়
কথা বলে। কিন্তু আজ পর্যন্ত সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।
আমাদের সিভিল সার্ভেন্টগণও কৃষি সম্পর্কে তেমন জ্ঞান রাখেন না। তাদের নাকি
কোনে বিষয়ে বিশেষ জ্ঞান রাখার নিয়ম বা ব্যবস্থা নাই। এ পর্যন্ত যে সব
সিভিল সার্ভেন্ট নামধাম করেছেন তারা সবাই সবজান্তা। অনেকেই বড় বড়
বই লিখেছেন, বিশেষ বিষয়ে পিএইচডি নিয়েছেন। কিন্তু অবাক করা খবর হলো
তারা কৃষি ও ধর্ম সম্পর্কে প্রায়ই অজ্ঞ। আগেই বলেছি আমলাদের সব জানতে নেই।
কৃষি সম্প্রসারন বিভাগ বেশ কিছু ভালো কাজ করছেন। বিশেষ করে উদ্বুদ্ধকরনের
ক্ষেত্রে। তারা ধন্যবাদ পেতে পারেন। অবশ্য এই বিভাগে যারা কাজ করেন তাদের
সবারই কৃষি বিষয়ক লেখাপড়া আছে।
বাংলাদেশের মাটি ও এর গুনাবলী সম্পর্কে হাল নাগাদ জরীপ হওয়া জরুরী হয়ে
পড়েছে। উত্পাদন খরচ ও বাজারমূল্যের ফারাকের কারনে শস্য উত্পাদন প্যাটার্ণ
বদলে যাচ্ছে। ধান উত্পাদন এখন তেমন লাভজনক নয়। সরকার এ ব্যাপারে
তেমন ওয়াকিবহাল আছে বলে মনে হয়না।
সেদিন হয়তো বেশী দূরে নয় আমাদের আবার নিয়মিত চাল আমদানী শুরু করতে
হবে। না পেলে ধান চাল পাট উত্‍পাদন করবে কেন? পণ্যের ভাল দাম পাওয়ার ব্যাপারে কেষকদের একমাত্র কৃষি সাংবাদিকরাই  ব্যাপারে গুরুত্ব ভূমিকা পালন করতে পারেন।
অবশ্য তাদের ও ব্যাপক প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। একাজটা প্রধানত পিআইবির। আশা করি
আগামী কিছুদিনের মধ্যেই পিআইবি কৃষি সাংবাদিকতা সম্পর্কে প্রশিক্ষনের উদ্যোগ
নিবে। প্রথমে ঢাকার কাগজের সাংবাদিকদের ট্রেনিংয়ের প্রয়োজন। তারপরে
এ ট্রেনিং সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়া যাবে। এ ব্যাপারে কৃষি মন্রনালয়ের সহযোগিতা
অবশ্যই পাওয়া যাবে।
কৃষি সাংবাদিকতা বলতে শুধু ফলনের কথা বুঝায় না। কৃষকের সমগ্র জীবন
তার সংস্কৃতি বা কালচার এর আওতায় পড়ে। একজন কৃষি সাংবাদিককে
কৃষকের পূর্নাংগ জীবন জানতে হবে। একই ভাবে ফসলের বিস্তারিত খবর জানতে
হবে। ঢাকার কাগজ গুলোতেও ফুলটাইম কৃষি বিষয়ক সাংবাদিক নাই। কৃষি
সাংবাদিকতার ডেস্কও নাই। সম্পাদকদেরও এ ব্যাপারে খুব একটা আগ্রহ আছে
বলে মনে হয়না।
কৃষি ও তত্সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু মাসিক বা ত্রৈমাসিক ম্যাগাজিন বেরিয়েছে বলে
খবর পেয়েছি। দেখে মনে হয় এ গুলো পোলট্রি বা ডেইরীর মালিকরা বের করেছেন।
এ গুলো লোকসানী ম্যাগাজিন বলে মনে হয়না। ফসল পত্রিকাটি এখন মৃতপ্রায়। কৃষিভিত্তিক গ্রোসারী শপ গুলো সীমাহীন লাভ করছেন। কৃষিভিত্তিক শিল্পগ্রুপ প্রাণ এখন বিশ্বের বাজারে। প্রাণগ্রুপ এখন ভারতে পণ্য বিক্রি করার জন্যে কয়েক কোটি টাকা প্রচারে ব্যয় করছে। আমরা আনন্দিত ও খুশী। কিন্তু কৃষকরা কি পাচ্ছেন। তাঁরা নিজেরা কৃষক সন্তানদের জন্যে কি করেছেন।
ershadmz@gmail.com

Share this:

  • Twitter
  • Facebook

Like this:

Like Loading...

Related

Posted in Articles | 3 Comments

3 Responses

  1. on December 24, 2009 at 11:50 am shamim

    আপনার কৃষি সাংবাদিকতা ও কৃষি বিষয়ক সংবাদপত্রে বিষয়ক পোষ্টটি ভালো লাগল। আসলে কেউ আর এমন ভাবে ভাবেনা।

    কৃষি পত্রিকার টার্গেট গ্রুপ আমাদের কৃষক সম্প্রদায় কিন্তু অশিক্ষিত কৃষকরা পত্রিকা পড়েনা। তাই কৃষিবিষয়ক সংবাদপত্র বানিজ্যিক ভাবে সফল করা কঠিন আর বর্তমানে বানিজ্যসফল না হলে কেউ কিছু করতে চায়না।

    তবে ইদানিংকালে বেসরকারী টেলিভিশনগুলিতে অল্প বিস্তর কৃষি বিষয়ক অনুষ্ঠান ও কৃষি সংবাদের প্রচলন শুরু হয়েছে। এক্ষেত্রে চ্যানেল আই এর ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর কথা উল্লেখ করা যায়। কিন্তু সকল কৃষকদের ঘরে স্যাটেলাইট টিভি কানেকশন নেই। এছাড়া কৃষি বিষয়ক অনুষ্ঠানগুলোর মান খুব একটা ভালো নয়। বিটিভির ‘মাটি ও মানুষ’ দিন দিন আউট-ডেটেড হয়ে পরছে। কৃষকদের পক্ষ থেকে যোগ্য নেতৃত্ব ও শক্তিশালি প্রেসার-গ্রুপ না সৃষ্টি হওয়া পর্যন্ত এ থেকে উত্তরন কঠিন বলেই মনে হয়।


    • on December 24, 2009 at 2:29 pm writerershad

      ধন্যবাদ শামীম। ১৯৬১ সাল থেকে ৬৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত চার বছরের বেশী সময় আমি অবজাভার ও সংবাদের কাজ করেছি। তারপর আমার শহরে গিয়ে কৃষি পত্রিকা ফসল বের করি। তখন আমি একজন মানবতাবাদী যুবক ছিলাম। কৃষকের মুক্তির জন্যে ফসল প্রকাশ করি। সরকার মনে করতো আমি কমিউনিস্ট। তাই অনেক কস্ট করেছি। ৬৯ সালে আবার রাজধানীতে এসে পূর্বদেশে যোগ দেই। সেই থেকে ঢাকায় আছি।এখন বৃদ্ধ। এখন আমি আন্তর্জাতিক আধ্যত্ববাদী সংগঠনের সাথে কাজ করছি।


  2. on October 26, 2011 at 10:02 am feelPeople

    চালিয়ে যান।



Comments are closed.

  • Archives

    • May 2018 (1)
    • February 2016 (1)
    • January 2016 (2)
    • December 2015 (2)
    • November 2015 (1)
    • October 2015 (1)
    • September 2015 (1)
    • August 2015 (4)
    • July 2015 (1)
    • June 2015 (4)
    • May 2015 (3)
    • April 2015 (4)
    • March 2015 (5)
    • February 2015 (2)
    • January 2015 (1)
    • December 2014 (10)
    • November 2014 (4)
    • October 2014 (6)
    • September 2014 (6)
    • August 2014 (4)
    • July 2014 (3)
    • June 2014 (5)
    • May 2014 (5)
    • April 2014 (11)
    • March 2014 (21)
    • February 2014 (27)
    • January 2014 (11)
    • December 2013 (1)
    • November 2013 (5)
    • October 2013 (12)
    • September 2013 (10)
    • August 2013 (3)
    • July 2013 (8)
    • June 2013 (5)
    • May 2013 (4)
    • April 2013 (6)
    • March 2013 (7)
    • February 2013 (5)
    • January 2013 (5)
    • December 2012 (4)
    • November 2012 (3)
    • October 2012 (2)
    • September 2012 (4)
    • August 2012 (3)
    • July 2012 (4)
    • June 2012 (5)
    • May 2012 (7)
    • April 2012 (5)
    • March 2012 (5)
    • February 2012 (4)
    • January 2012 (7)
    • December 2011 (8)
    • November 2011 (1)
    • October 2011 (7)
    • September 2011 (4)
    • August 2011 (2)
    • July 2011 (4)
    • June 2011 (8)
    • May 2011 (9)
    • April 2011 (8)
    • March 2011 (5)
    • February 2011 (4)
    • January 2011 (4)
    • December 2010 (7)
    • November 2010 (2)
    • October 2010 (8)
    • September 2010 (5)
    • June 2010 (1)
    • May 2010 (1)
    • February 2010 (2)
    • June 2009 (5)
    • May 2009 (32)
  • Categories

    • Articles (119)
    • উপন্যাস (1)
    • English Articles (1)
    • Political Column (45)
      • Free Thoughts (19)
    • Uncategorized (232)
  • Pages

    • Who Am I ?

Create a free website or blog at WordPress.com.

WPThemes.


Privacy & Cookies: This site uses cookies. By continuing to use this website, you agree to their use.
To find out more, including how to control cookies, see here: Cookie Policy
  • Follow Following
    • Writing From The Street ( রাস্তা থেকে বলছি )
    • Join 1,084 other followers
    • Already have a WordPress.com account? Log in now.
    • Writing From The Street ( রাস্তা থেকে বলছি )
    • Customize
    • Follow Following
    • Sign up
    • Log in
    • Copy shortlink
    • Report this content
    • View post in Reader
    • Manage subscriptions
    • Collapse this bar
%d bloggers like this: